ডেস্ক রিপোর্ট:পাওয়ার গ্রিড কোম্পানি অব বাংলাদেশের ১৩২ কেভির বিদ্যুতের টাওয়ারে টাওয়ারের চূড়ায় উঠে এক ব্যক্তি নাচানাচি করছে বলে খবর পাওয়া গেছে।লোকটিকে এরকম অবস্থায় দেখে হতবাক হন স্থানীয় লোকজন। দেখতে দেখতে কয়েকশ’ লোক জড়ো হলেন। খবর দেওয়া হলো ফায়ার সার্ভিসকে।
বৃহস্পতিবার (২৫ জানুয়ারি) দুপুরে রাউজানের কাপ্তাই সড়ক সংলগ্ন মাইজ্জামিয়ার ঘাটা এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। ওই লাইন দিয়ে কাপ্তাই পানি বিদ্যুৎ কেন্দ্রে উৎপাদিত বিদ্যুৎ মদুনাঘাট সাব স্টেশনে আনা হয়।
উদ্ধার অভিযানে নেতৃত্ব দেন ফায়ার সার্ভিসের কালুরঘাট স্টেশনের সিনিয়র অফিসের অতীশ চাকমা।
লোকটির মানসিক সমস্যা আছে জানিয়ে তিনি বলেন, প্রায় ১১০ ফুট উঁচু গ্রিড লাইনের টাওয়ারে উঠে একটি মানুষকে নাচানাচি করতে দেখে স্থানীয় লোকজন সকাল পৌনে ১১টার দিকে ফায়ার সার্ভিসে খবর দেন। রাউজান ও কালুরঘাট স্টেশন থেকে দুটি গাড়ি ঘটনাস্থলে পাঠানো হয়। আমরা ডাকাডাকি করেও তাকে নামাতে পারিনি। অনেক চিন্তা করে ভাবলাম, তার উঠতে অনেক পরিশ্রম হয়েছে, কয়েকঘণ্টা নাচানাচি করেছে, এতক্ষণে খিদে লাগতে পারে। তাই খাবার দেখালে নেমে আসবে।
বিষয়টি স্থানীয় ইউপি সদস্যদের সঙ্গে শেয়ার করি। তারা কলা-রুটি নিয়ে আসেন। পরে সেগুলো দেখাই। এরপর তিনি ধীরে ধীরে নেমে আসেন। আসার পথে ঘটল বিপত্তি। একপর্যায়ে তিনি অজ্ঞান হয়ে পড়েন। ১১টা ৫০ মিনিটে আমরা নামিয়ে এনে দ্রুত নোয়াপাড়া পাইওনিয়ার হাসপাতালে নিয়ে যাই। সেখান থেকে রাউজান উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে। যোগ করেন অতীশ চাকমা।
বর্তমানে লোকটি আশঙ্কামুক্ত জানিয়ে তিনি বলেন, গ্রিড লাইনের টাওয়ারটি ছিল অরক্ষিত। সেখানে সাধারণ মানুষ যাতে উঠতে না পারে সেজন্য কোনো কাঁটাতারের বেড়া ছিল না। এটি বিপজ্জনক।
বৃহস্পতিবার (২৫ জানুয়ারি) দুপুরে রাউজানের কাপ্তাই সড়ক সংলগ্ন মাইজ্জামিয়ার ঘাটা এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। ওই লাইন দিয়ে কাপ্তাই পানি বিদ্যুৎ কেন্দ্রে উৎপাদিত বিদ্যুৎ মদুনাঘাট সাব স্টেশনে আনা হয়।
উদ্ধার অভিযানে নেতৃত্ব দেন ফায়ার সার্ভিসের কালুরঘাট স্টেশনের সিনিয়র অফিসের অতীশ চাকমা।
লোকটির মানসিক সমস্যা আছে জানিয়ে তিনি বলেন, প্রায় ১১০ ফুট উঁচু গ্রিড লাইনের টাওয়ারে উঠে একটি মানুষকে নাচানাচি করতে দেখে স্থানীয় লোকজন সকাল পৌনে ১১টার দিকে ফায়ার সার্ভিসে খবর দেন। রাউজান ও কালুরঘাট স্টেশন থেকে দুটি গাড়ি ঘটনাস্থলে পাঠানো হয়। আমরা ডাকাডাকি করেও তাকে নামাতে পারিনি। অনেক চিন্তা করে ভাবলাম, তার উঠতে অনেক পরিশ্রম হয়েছে, কয়েকঘণ্টা নাচানাচি করেছে, এতক্ষণে খিদে লাগতে পারে। তাই খাবার দেখালে নেমে আসবে।
বিষয়টি স্থানীয় ইউপি সদস্যদের সঙ্গে শেয়ার করি। তারা কলা-রুটি নিয়ে আসেন। পরে সেগুলো দেখাই। এরপর তিনি ধীরে ধীরে নেমে আসেন। আসার পথে ঘটল বিপত্তি। একপর্যায়ে তিনি অজ্ঞান হয়ে পড়েন। ১১টা ৫০ মিনিটে আমরা নামিয়ে এনে দ্রুত নোয়াপাড়া পাইওনিয়ার হাসপাতালে নিয়ে যাই। সেখান থেকে রাউজান উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে। যোগ করেন অতীশ চাকমা।
বর্তমানে লোকটি আশঙ্কামুক্ত জানিয়ে তিনি বলেন, গ্রিড লাইনের টাওয়ারটি ছিল অরক্ষিত। সেখানে সাধারণ মানুষ যাতে উঠতে না পারে সেজন্য কোনো কাঁটাতারের বেড়া ছিল না। এটি বিপজ্জনক।