
ঘুষ গ্রহণকারী দুই কর্মচারী হলেন ট্রলিম্যান গাজী আব্দুল কাদের ও নিরাপত্তারক্ষী জহিরুল ইসলাম। সোমবার দুপুরে জরিমানার টাকা আদায়ের পর তাদের বিমানবন্দর থানায় সোপর্দ করা হয়েছে। বিমানবন্দর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা নুরে আযম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন ।
ম্যাজিস্ট্রেট মুহাম্মদ ইউসুফ বলেন, দুপুরে মালয়েশিয়াগামী মমিনুল ইসলাম নামে একজন বোর্ডিং কার্ড নেয়া যাত্রীকে ট্রলিম্যান গাজী আব্দুল কাদের ও নিরাপত্তারক্ষী জহিরুল ইসলাম নানা প্রশ্ন শুরু করেন। শুধুমাত্র মালয়েশিয়ার ভিসা লাগানো দেখে তারা ওই যাত্রীকে বলেন, কোন দেশে যাননি, আপনি তো মালয়েশিয়া গিয়ে ফেরত আসবেন না।
পরে তৃতীয় এক ব্যক্তির মাধ্যমে তাকে ৩৫ হাজার টাকা প্রদানের প্রস্তাব দিলে সে রাজি হয়। আর টাকা প্রদানকালে গোয়েন্দা সংস্থার এক সদস্য দেখে ফেলেন। এ সময় তাদের হাতেনাতে আটক করা হয়। পরে তাদের ম্যাজিস্ট্রেট কোর্টে হাজির করা হয়।