
প্রেস ব্রিফিংয়ে বলা হয়েছে, পুলিশ সদর দফতরের নির্দেশে ঢাকার গোয়েন্দা দল সাফাত ও তার সহযোগীদের সম্পর্কে তথ্য দেয়। এর ভিত্তিতে গোয়েন্দা পুলিশ ও সিলেট জেলা মহানগর পুলিশ যৌথ অভিযান চালায়।
পুলিশ জানায়, রশীদ
ভিলার মালিক একজন প্রবাসী বাংলাদেশি। বাড়িটিতে
কেউ থাকে না। এটি দেখাশুনা
করেণ একজন কেয়ারটেকার। অভিযান
চলাকালে তাকে পাওয়া গেলেও আটক করা হয়নি। তদন্তের
স্বার্থে বাড়ির মালিকের নামও প্রকাশ করা হয়নি।
পুলিশ প্রাথমিকভাবে ধারণা করছে, রশীদ ভিলা হলো সাফাতের চাচার বাড়ি। বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে বলে জানান জেবান আল মুসা। ধর্ষণ মামলার অন্য আসামিরা সিলেটেই আছে কিনা, সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের উত্তরে তিনি জানান, এ ব্যাপারে পুলিশ সজাগ আছে।
এদিকে নাঈম আশরাফসহ ধর্ষণ মামলার অন্য আসামিরা যেন সীমান্ত পাড়ি দিয়ে ভারতে চলে যেতে না পারে সেজন্য সিলেটে সীমান্তবর্তী এলাকাগুলোতে সতর্কতা জারি করা হয়েছে।
পুলিশ প্রাথমিকভাবে ধারণা করছে, রশীদ ভিলা হলো সাফাতের চাচার বাড়ি। বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে বলে জানান জেবান আল মুসা। ধর্ষণ মামলার অন্য আসামিরা সিলেটেই আছে কিনা, সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের উত্তরে তিনি জানান, এ ব্যাপারে পুলিশ সজাগ আছে।
এদিকে নাঈম আশরাফসহ ধর্ষণ মামলার অন্য আসামিরা যেন সীমান্ত পাড়ি দিয়ে ভারতে চলে যেতে না পারে সেজন্য সিলেটে সীমান্তবর্তী এলাকাগুলোতে সতর্কতা জারি করা হয়েছে।