সাতটি মুসলিম দেশের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারির
পর এবার যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কের জন এফ কেনেডি বিমানবন্দরে এক বাংলাদেশি শিক্ষার্থীকে আটক করা হয়েছে।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের নিষেধাজ্ঞা জারির পর কোনো বাংলাদেশি নাগরিকের এই ধরনের ঘটনা প্রথম। এর আগে সারা ইয়ারজানি নামে ইরানি বংশোদ্ভূত এক শিক্ষার্থীকে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশ করতে দেয়া হয়নি।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের নিষেধাজ্ঞা জারির পর কোনো বাংলাদেশি নাগরিকের এই ধরনের ঘটনা প্রথম। এর আগে সারা ইয়ারজানি নামে ইরানি বংশোদ্ভূত এক শিক্ষার্থীকে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশ করতে দেয়া হয়নি।
বাংলাদেশি ওই শিক্ষার্থী স্টুডেন্ট ভিসায় যুক্তরাষ্ট্রে পাড়ি দিয়েছিলেন। কিন্তু বিমানবন্দরে নামার পর নিরাপত্তা বিভাগের
কর্মকর্তারা তাকে দেশটিতে প্রবেশ করতে দেয়নি বলে নিশ্চিত করেছেন স্থানীয় মানবাধিকার আইনজীবীরা।
ওই শিক্ষার্থী বাংলাদেশ থেকে দীর্ঘ ৩০ ঘণ্টার সফর শেষে জন এফ কেনেডি বিমানবন্দরে পৌঁছানোর পর তাকে জিজ্ঞাবাদের জন্য পুলিশ হেফাজতে নেয়া হয়েছে বলে জানান স্থানীয় মানবাধিকার আইনজীবী ইমান বৌকাদো।
তিনি আরো জানান, ওই শিক্ষার্থী স্টুডেন্ট ভিসায় বৈধভাবে দেশটিতে প্রবেশ করেছেন। কিন্তু কাস্টম বর্ডার প্রটেকশনের (সিবিপি) জিজ্ঞাসাবাদের পর তাকে আটকে দেয়া হয়। শিক্ষার্থীর পরিচয় জানানো হয়নি। সব কাগজপত্র ঠিক থাকার পরও বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষের হেনস্তা আটকের ঘটনায় ওই শিক্ষার্থী আত্মহত্যার চেষ্টা করেন।
ইমান বৌকাদোমের জানান, ইমিগ্রেশন আর্মগার্ড কাস্টমস এনফোর্সমেন্টের (আইসিই) কর্মকর্তারা ওই শিক্ষার্থীকে মারধরের ভয় দেখিয়েছেন। তার সঙ্গে চিৎকার করে কথা বলেছেন। তার সারা শরীর তল্লাশি করে তাকে বিপর্যস্ত করা হয়েছে।
ওই শিক্ষার্থীকে নিউ জার্সির সবচেয়ে খারাপ অভিবাসন বন্দিশালায় নেয়া হয়েছে। সেখানে তাকে একটি প্যারোল শুনানিতে হাজির করা হয়।
ওই শিক্ষার্থী বাংলাদেশ থেকে দীর্ঘ ৩০ ঘণ্টার সফর শেষে জন এফ কেনেডি বিমানবন্দরে পৌঁছানোর পর তাকে জিজ্ঞাবাদের জন্য পুলিশ হেফাজতে নেয়া হয়েছে বলে জানান স্থানীয় মানবাধিকার আইনজীবী ইমান বৌকাদো।
তিনি আরো জানান, ওই শিক্ষার্থী স্টুডেন্ট ভিসায় বৈধভাবে দেশটিতে প্রবেশ করেছেন। কিন্তু কাস্টম বর্ডার প্রটেকশনের (সিবিপি) জিজ্ঞাসাবাদের পর তাকে আটকে দেয়া হয়। শিক্ষার্থীর পরিচয় জানানো হয়নি। সব কাগজপত্র ঠিক থাকার পরও বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষের হেনস্তা আটকের ঘটনায় ওই শিক্ষার্থী আত্মহত্যার চেষ্টা করেন।
ইমান বৌকাদোমের জানান, ইমিগ্রেশন আর্মগার্ড কাস্টমস এনফোর্সমেন্টের (আইসিই) কর্মকর্তারা ওই শিক্ষার্থীকে মারধরের ভয় দেখিয়েছেন। তার সঙ্গে চিৎকার করে কথা বলেছেন। তার সারা শরীর তল্লাশি করে তাকে বিপর্যস্ত করা হয়েছে।
ওই শিক্ষার্থীকে নিউ জার্সির সবচেয়ে খারাপ অভিবাসন বন্দিশালায় নেয়া হয়েছে। সেখানে তাকে একটি প্যারোল শুনানিতে হাজির করা হয়।