
কালাম আজাদ বর্তমান সময়ের বয়সী কবি.জীবন ও
জগতের বহুবিধ বিষয়ের আন্তরিক উপস্থাপনার নান্দনিক সমাবেশই তার কবিতা.কঠিন বিষয়ের সহজ
উপস্থাপনা কালাম আজাদের কবিতার আরেক উজ্ঞল বৈশিষ্ট.কালাম আজাদের জন্ম ১৯৪৭ সালের ১৬
আগস্ট,সিলেট জকিগঞ্জের ঐতিহ্যবাহী ফুলতলী গ্রামে.পিতা:
মরহুম আলহাজ্ব মো:হাবিবুর রহমান,মাতা:মরহুমা আয়েশা চৌধুরী
এশা.পিতামাতার সাত সন্তানের মধ্যে কালাম আজাদ জোষ্ঠ.ফেঞ্চুগঞ্জ ডিগ্রি কলেজ এ বত্রিশ
বছর প্রিন্সিপালের দায়িত্ব পালন শেষে বর্তমানে সিলেট শহরের সেন্ট্রাল উইমেন্স কলেজ এ
প্রিন্সিপাল হিসেবে দায়িত্বরত.
ছাত্র জীবন: আসমা উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এস এস সি, এম সি কলেজ
সিলেট থেকে এইচ এস সি, ১৯৬৮ সালে মৌলভীবাজার
সরকারি কলেজ থেকে স্নাতক এবং ১৯৭২ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্দালয় থেকে মাস্টার্স সম্পন্ন
করেন.
শিক্ষাবিদ ও কবি:১৯৬৫ সালে প্রথম কবিতা মাসিক জালালাবাদ পত্রিকায় প্রকাশিত হয়.১৯৯১
সালে আমার লেখা প্রথম বই “সম্পাদক সমীপে” প্রকাশিত হয়.আমার দ্বিতীয় বই “নগ্নতার নিজস্ব প্রতিমা” ঐ একি বৎসর প্রকাশিত হয়.১৯৯৪ সালে “শতাব্দীর বৈশাখে” এবং “আমার বর্ণমালা” বই প্রকাশ হয়েছে.আমার
সর্বশেষ বই “মৃত্তিকার ছাই ভস্ম” ২০১২ সালে এবং সর্বশেষ
খন্ড “বয়সী প্রবন্ধ” নামে ২০১৬ সালে প্রকাশিত
হয়েছে.“শেষের আলো শিক্ত শিশির” একমাত্র গল্পের বই
২০১৬ সালে প্রকাশিত হয়েছে.তাছাড়াও আমার প্রথম প্রকাশনা সম্পাদকের সমিপের দ্বিতীয় খন্ড
২০১৬ সালে প্রকাশ পায়.
বিশেষ প্রেরণা: কবি গুরু দেলোয়ার সিলেটের এক সময়কার একক কবি গুরু তিনি ছিলেন সকল কালের কবিদের
গুরু.