
আলহাজ্ব টেক্সটাইল: অর্ধবার্ষিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয়(ইপিএস) হয়েছে ৭৫ পয়সা। এর আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৬৬ পয়সা। ইপিএস বেড়েছে ১৪ শতাংশ। এ সময় কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য(এনএভি) হয়েছে ১৩ টাকা ৬ পয়সা এবং শেয়ার প্রতি নগদ কার্যকর প্রবাহ(এনওসিএফপিএস) হয়েছে ৩৩ পয়সা(মাইনাস)।
এদিকে, প্রথম ভাগের শেষ তিন মাসে অর্থাৎ অক্টোবর থেকে ডিসেম্বর ২০১৬ পর্যন্ত ইপিএস হয়েছে ৫৪ পয়সা। এর আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৪২ পয়সা। ইপিএস বেড়েছে ২৯ শতাংশ।
জিকিউ বলপেনের অর্ধবার্ষিকে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১৭ পয়সা। এর আগের বছর একই সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান ছিল ৩৫ পয়সা। এ সময় কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য(এনএভি) হয়েছে ১৫৬ টাকা ৫ পয়সা এবং শেয়ার প্রতি নগদ কার্যকর প্রবাহ(এনওসিএফপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৪ পয়সা(মাইনাস)।
বিএসআরএম লিমিটেডের জুলাই’-ডিসেম্বর’১৬ এই ছয় মাসে কোম্পানির কনসোলিডেটেড শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২ টাকা ১ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে যার পরিমাণ ছিল ৩ টাকা ২৯ পয়সা। সর্বশেষ তিন মাসে অক্টোবর’১৬-ডিসেম্বর’১৬ কোম্পানির ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ২৬ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে যার পরিমাণ ছিল ২.৫২ টাকা ২৫ পয়সা।
এদিকে অর্ধবার্ষিকে এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি নগদ কার্যকর প্রবাহ (এনওসিএফপিএস) দাঁড়িয়েছে ২৯ টাকা ৭৩ পয়সা (নেগেটিভ)। গত অর্থবছরের একই সময়ে যার পরিমাণ ছিল ১৪ টাকা ৮১ পয়সা (নেগেটিভ)। ৩১ ডিসেম্বর ২০১৬ অর্থবছর পর্যন্ত কোম্পানির শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) হয়েছে ৫৪ টাকা ৮৬ পয়সা।
বিএসআরএম স্টিলের জুলাই’-ডিসেম্বর’১৬ এই ছয় মাসে এ কোম্পানির কনসোলিডেটেড শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩.৬৭ টাকা। গত অর্থবছরের একই সময়ে যার পরিমাণ ছিল ৩.০৫ টাকা। সর্বশেষ তিন মাসে অক্টোবর’১৬-ডিসেম্বর’১৬ এই সময়ে কোম্পানির ইপিএস হয়েছে ১.৪৬ টাকা। গত অর্থবছরের একই সময়ে যার পরিমাণ ছিল ১.৩৪ টাকা।
এদিকে অর্ধবার্ষিকে এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি নেট অপারেটিং ক্যাশ ফ্লো (এনওসিএফপিএস) দাঁড়িয়েছে ৮.০৮ টাকা (নেগেটিভ)। গত অর্থবছরের একই সময়ে যার পরিমাণ ছিল ৫.৫৪ টাকা। ৩১ ডিসেম্বর ২০১৬ অর্থবছর পর্যন্ত কোম্পানির শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) হয়েছে ৩৪.৪০ টাকা। ৩০ জুন, ২০১৬ পর্যন্ত কোম্পানির এনএভিপিএস দাঁড়িয়েছে ৩০.৭২ টাকা।
শাহজিবাজার পাওয়ার কোম্পানির সর্বশেষ ৬ মাসে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩.৭৭ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে ছিল ২.৩৩ টাকা। আলোচিত সময়ে কোম্পানির শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদমূল্য (এনএভি) হয়েছে ৩৫.৮৪ টাকা । যা আগের বছর একইসময় ছিল ৩২.৬ টাকা ।
শেষ ৩ মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর, ১৬) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১.৮৫ টাকা । যা আগের বছরের একই সময়ে ছিল ১.১৮ টাকা ।
আনোয়ার গ্যালভানাইজিং জুলাই’-ডিসেম্বর’১৬ এই ছয় মাসে এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৪৫ টাকা। গত অর্থবছরের একই সময়ে যার পরিমাণ ছিল ০.৩৫ টাকা। সর্বশেষ তিন মাসে অক্টোবর’১৬-ডিসেম্বর’১৬ এই সময়ে কোম্পানির ইপিএস হয়েছে ০.২৩ টাকা। গত অর্থবছরের একই সময়ে যার পরিমাণ ছিল ০.১৭ টাকা।
এদিকে অর্ধবার্ষিকে এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি নেট অপারেটিং ক্যাশ ফ্লো (এনওসিএফপিএস) দাঁড়িয়েছে ১.২১ টাকা। গত অর্থবছরের একই সময়ে যার পরিমাণ ছিল ১.২৬ টাকা। ৩১ ডিসেম্বর ২০১৬ অর্থবছর পর্যন্ত কোম্পানির শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) হয়েছে ৮.৮৮ টাকা। ৩০ জুন, ২০১৬ পর্যন্ত কোম্পানির এনএভিপিএস দাঁড়িয়েছে ৮.৪২ টাকা।
ইউনিক হোটেল দ্বিতীয় প্রান্তিকে এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৯৫ টাকা। গত অর্থবছরের একই সময়ে যার পরিমাণ ছিল ০.৯৩ টাকা। গত তিন মাসে অর্থাৎ অক্টোবর থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত এই সময়ে কোম্পানির ইপিএস হয়েছে ০.৬৯ টাকা। গত অর্থবছরের একই সময়ে যার পরিমাণ ছিল ০.২১ টাকা।
অর্ধবার্ষিকে কোম্পানির শেয়ার প্রতি নেট অপারেটিং ক্যাশ ফ্লো (এনওসিএফপিএস) হয়েছে ০.২৪ টাকা। গত অর্থবছরের একই সময়ে যার পরিমাণ ছিল ০.৩৯ টাকা। ৩১ ডিসেম্বর ২০১৬ অর্থবছরে কোম্পানির বার্ষিক সাধারণ সভা (এনএভিপিএস) হয়েছে ৯০.১৮ টাকা। ৩০ জুন ২০১৬ অর্থবছরে এনএভিপিএস ছিল ৮৯.২৪ টাকা।
ন্যাশনাল টিউবস অর্ধবার্ষিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ২.৭৪ টাকা । যা এর আগের বছর একই সময়ে লোকসান ছিল ০.৫৪ টাকা। এ সময় কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য(এনএভি) হয়েছে ২১৫.১১ টাকা এবং শেয়ার প্রতি নেট অপারেটিং ক্যাশ ফ্লো (এনওসিএফপিএস) ৪.০৮ টাকা । গত অর্থবছরের একই সময়ে এনওসিএফপিএস ছিল ৬.১১ টাকা।
এদিকে অর্ধবার্ষিকের শেষ তিন মাসে অর্থাৎ অক্টোবর থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ১ টাকা ৪৪ পয়সা। যা এর আগের বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় ছিল ৫ পয়সা।
আনলিমা ইয়ার্ন অর্ধবার্ষিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৫১ টাকা। যা এর আগের বছর একই সময়ে ছিল ০.৪৫ টাকা। এ সময় কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভি) হয়েছে ১০.৯৯ টাকা এবং শেয়ার প্রতি নেট অপারেটিং ক্যাশ ফ্লো (এনওসিএফপিএস) ০.৭০ টাকা।
এদিকে অর্ধবার্ষিকের শেষ তিন মাসে অর্থাৎ অক্টোবর থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ০.৩৫ টাকা। যা এর আগের বছর একই সময়ে ছিল ০.৩১ টাকা।
মিরাকল ইন্ডাষ্ট্রিজ জুলাই’-ডিসেম্বর’১৬ এই ছয় মাসে কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৫৪ টাকা। গত অর্থবছরের একই সময়ে যার পরিমাণ ছিল ০.৩৬ টাকা। সর্বশেষ তিন মাসে অক্টোবর’১৬-ডিসেম্বর’১৬ এই সময়ে কোম্পানির ইপিএস হয়েছে ০.২৮ টাকা। গত অর্থবছরের একই সময়ে যার পরিমাণ ছিল ০.১৬ টাকা।
এদিকে অর্ধবার্ষিকে এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি নেট অপারেটিং ক্যাশ ফ্লো (এনওসিএফপিএস) দাঁড়িয়েছে ০.৩০ টাকা। গত অর্থবছরের একই সময়ে যার পরিমাণ ছিল ০.৪৪ টাকা। ৩১ ডিসেম্বর ২০১৬ অর্থবছর পর্যন্ত কোম্পানির শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) হয়েছে ৪২.৮৫ টাকা। ৩০ জুন, ২০১৬ পর্যন্ত কোম্পানির এনএভিপিএস দাঁড়িয়েছে ৪২.৩১ টাকা।
এপেক্স ট্যানারি দ্বিতীয় প্রান্তিকে এপেক্স ট্যানারির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) (without fair valuation surplus) হয়েছে ১.৮৩ টাকা, শেয়ার প্রতি কার্যকারী নগদ প্রবাহের পরিমাণ হয়েছে (এনওসিএফপিএস) ৪.২২ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ৭২.৬৫ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ০.৮২ টাকা, এনওসিএফপিএস ছিল ১৯.৬১ টাকা (নেগেটিভ) এবং ৩০ জুন, ২০১৬ সমাপ্ত অর্থবছরে এনএভিপিএস ছিল ৭৪.৭২ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানিটির ইপিএস বেড়েছে ১.০১ টাকা বা ১২৩.১৭ শতাংশ।
গত তিন মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর ১৬) এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) (without fair valuation surplus) হয়েছে ১.৭৩ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে আয় ছিল ০.২৩ টাকা।
এসিআই ফরমুলেশন দ্বিতীয় প্রান্তিকে এসিআই ফর্মূলেশনের শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩.৮৩ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে ইপিএস ছিল ৩.৪৭ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানির ইপিএস বেড়েছে ০.৩৬ টাকা বা ১০.৩৭ শতাংশ। একই সময়ে (জুলাই-ডিসেম্বর ২০১৬) কোম্পানির নিট অপারেটিং ক্যাশ ফ্লো হয়েছে ১০.৩৭ টাকা (নেগেটিভ), যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ৪.৯৯ টাকা (নেগেটিভ)।
এছাড়া আলোচিত সময়ে কোম্পানির শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) দাড়িয়ে ৫২.৩৪ টাকা। যা ৩০ জুন ২০১৬ সমাপ্ত অর্থবছরে ছিল ৫০.৫০।
এদিকে, গত তিন মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর‘১৬) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩.১৬ টাকা। যা এর আগের বছরের একই সময়ে ছিল ২.৫৮ টাকা।
শাইনপুকুর সিরামিকস দ্বিতীয় প্রান্তিকে শাইনপুকুর সিরামিকসের শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ০.২৯ টাকা, শেয়ার প্রতি কার্যকরী নগদ প্রবাহের (এনওসিএফপিএস) পরিমাণ হয়েছে ০.৩৯ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ২৭.৮০ টাকা। যা আগের বছরে একই শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ০.০৪ টাকা, এনওসিএফপিএস ছিল ০.৯৪ টাকা এবং ৩০ জুন ২০১৬ পর্যন্ত এনএভিপিএস ছিল ২৮.৯৫ টাকা।
এদিকে, গত তিন মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর ১৬) এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ০.১৩ টাকা ।
বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালস দ্বিতীয় প্রান্তিকে বেক্সিমকো ফার্মাসিটিক্যালসের শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২.৭৩ টাকা, শেয়ার প্রতি কার্যকারী নগদ প্রবাহের পরিমাণ হয়েছে (এনওসিএফপিএস) ২.৫৬ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ৫৯.০৭ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ২.৩৩ টাকা, এনওসিএফপিএস ছিল ৩.২৮ টাকা এবং ৩১ ডিসেম্বর, ২০১৫ সমাপ্ত অর্থবছরে এনএভিপিএস ছিল ৫৮.২০ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানিটির ইপিএস বেড়েছে ০.৪১ টাকা।
গত তিন মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর ১৬) এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১.৪৭ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে আয় ছিল ১.২৯ টাকা।
বেক্সিমকো লিমিটেড এ কোম্পানির ৬ মাসে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৫৬ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে ছিল ০.৪৪ টাকা। গত ৩ মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর, ১৬) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.২২ টাকা। যা আগের বছরের একই সময়ে ছিল ০.২৮ টাকা। অর্ধবার্ষিকে এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদমূল্য (এনএভি) হয়েছে ৭৩.৬২ টাকা। ৩০ জুন, ২০১৬ অর্থবছরে এনএভিপিএস ছিল ৮৩.৮৪ টাকা।
দ্বিতীয় প্রান্তিকে বেক্সিমকো সিনথেটিকসের শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ০.৯৯ টাকা, শেয়ার প্রতি কার্যকরী নগদ প্রবাহের (এনওসিএফপিএস) পরিমাণ হয়েছে ০.১৩ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ২২.৩৪ টাকা। যা আগের বছরে একই লোকসান ছিল ০.৮১ টাকা, এনওসিএফপিএস ছিল .০১৪ টাকা এবং ৩০ জুন ২০১৬ পর্যন্ত এনএভিপিএস ছিল ২৩.৭১ টাকা। এদিকে, গত তিন মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর ১৬) এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ০.৫৭ টাকা ।
মোজাফফর হোসেন স্পিনিং মিলস
দ্বিতীয় প্রান্তিকের (জুলাই-ডিসেম্বর’১৬) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বস্ত্রখাতের কোম্পানি মোজাফফর হোসেন স্পিনিং মিলস লিমিটেড। প্রতিবেদন অনুযায়ী, গত তিন মাসে অর্থাৎ অক্টোবর থেকে ডিসেম্বর’১৬ পর্যন্ত এই সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস বেড়েছে। এদিকে দ্বিতীয় প্রান্তিকে এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১.২২ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে ইপিএস ছিল ১.৪৩ টাকা।
এছাড়া আলোচিত সময়ে কোম্পানির শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ১৭.৫৪ টাকা। ৩০ জুন, ২০১৬ সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানির এনএভিপিএস ছিল ১৬.৩২ টাকা।
এদিকে, গত তিন মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর‘১৬) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৮২ টাকা। যা এর আগের বছরের একই সময়ে ছিল ০.৬২ টাকা। অর্থাৎ গত তিনমাসের তুলনায় কোম্পানির ইপিএস বেড়েছে।
ইভেন্স টেক্সটাইল মিলস লিমিটেড
দ্বিতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত (জুলাই-ডিসেম্বর ১৬) আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বস্ত্রখাতের কোম্পানি ইভেন্স টেক্সটাইল মিলস লিমিটেড। দ্বিতীয় প্রান্তিকে এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৭৮ টাকা।যা আগের বছরে একই সময়ে ছিল ৮৫ পয়সা।
সর্বশেষ ৩ মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৬) কোম্পানিটির সমন্বিত শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৪২ পয়সা। যা আগের বছরের একই সময়ে ছিল ৪৪ পয়সা।
সায়হাম টেক্সটাইল মিলস লিমিটেড
দ্বিতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত (জুলাই-ডিসেম্বর ১৬) আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বস্ত্রখাতের কোম্পানি সায়হাম টেক্সটাইল মিলস লিমিটেড। প্রতিবেদন অনুযায়ী কোম্পানিটির ইপিএস বেড়েছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
দ্বিতীয় প্রান্তিকে এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৫৪ টাকা। গত অর্থবছরের একই সময়ে যার পরিমাণ ছিল ০.৪৩ টাকা। কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ২৮.২১ টাকা। গত অর্থবছরের একই সময়ে যার পরিমাণ ছিল ২৭.৬৮ টাকা।
গত তিন মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৬) এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৩৩ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে আয় ছিল ০.২৪ টাকা।
আরগন ডেনিমস লিমিটেড
দ্বিতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত (জুলাই-ডিসেম্বর ১৬) আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বস্ত্রখাতের কোম্পানি আরগন ডেনিমস লিমিটেড। প্রতিবেদন অনুযায়ী কোম্পানিটির ইপিএস কমেছে। দ্বিতীয় প্রান্তিকে এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১.৭২ টাকা। গত অর্থবছরের একই সময়ে যার পরিমাণ ছিল ১.৮৬ টাকা।
গত তিন মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর ১৬) এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৯৪ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে আয় ছিল ০.৯৭ টাকা।
মতিন স্পিনিং
দ্বিতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত (জানুয়ারি-জুন ১৬) আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বস্ত্র খাতের কোম্পানি মতিন স্পিনিং মিলস লিমিটেড। প্রতিবেদন অনুযায়ী কোম্পানিটির ইপিএস কমেছে ১২৯ শতাংশ। দ্বিতীয় প্রান্তিকে মতিন স্পিনিংয়ের শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৯২ টাকা, শেয়ার প্রতি কার্যকারী নগদ প্রবাহের পরিমাণ হয়েছে (এনওসিএফপিএস) ০.৫৭ টাকা নেগেটিভ এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) (with Revaluation reserves) হয়েছে ৪০.২৫ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ২.১১ টাকা, এনওসিএফপিএস ছিল ১.২০ টাকা এবং ৩০ জুন, ২০১৬ সমাপ্ত অর্থবছরে এনএভিপিএস (with Revaluation reserves) ছিল ৪১.৬৪ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানিটির ইপিএস কমেছে ১.১৯ টাকা বা ১২৯.৩৫ শতাংশ।
গত তিন মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর ১৬) এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৪৮ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে আয় ছিল ১.০৫ টাকা।
সেন্ট্রাল ফার্মা
দ্বিতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত (জুলাই-ডিসেম্বর ১৬) আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ওষুধ ও রসায়ন খাতের কোম্পানি সেন্ট্রাল ফার্মাসিটিক্যালস লিমিটেড। প্রতিবেদন অনুযায়ী ইপিএস বেড়েছে কোম্পানিটির। দ্বিতীয় প্রান্তিকে সেন্ট্রাল ফার্মার শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৭৩ টাকা, শেয়ার প্রতি কার্যকারী নগদ প্রবাহের পরিমাণ হয়েছে (এনওসিএফপিএস) ০.১০ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ১৬.৪৬ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ০.৫৫ টাকা, সমন্বিত এনওসিএফপিএস ছিল ০.০৭ টাকা নেগেটিভ এবং ৩০ জুন, ২০১৬ সমাপ্ত অর্থবছরে এনএভিপিএস ছিল ১৫.৭৩ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানিটির ইপিএস বেড়েছে ০.১৮ টাকা বা ৩২.৭৩ শতাংশ।
গত তিন মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর ১৬) এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে 0.৬১ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে আয় ছিল ০.২৮ টাকা।
আমরা টেকনোলজিস লিমিটেড
দ্বিতীয় প্রান্তিকের (জুলাই-ডিসেম্বর’১৬) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত আমরা টেকনোলজিস লিমিটেড। প্রতিবেদন অনুযায়ী কোম্পানিটির ইপিএস বেড়েছে। দ্বিতীয় প্রান্তিকে এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৪৮ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে যার পরিমাণ ছিল ০.২৮ টাকা। সর্বশেষ ৩ মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৬) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০. ১৪ টাকা। যা আগের বছরের একই সময়ে ছিল ০.১০ টাকা।
উসমানিয়া গ্লাস
দ্বিতীয় প্রান্তিকের (জুলাই-ডিসেম্বর’১৬) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত প্রকৌশল খাতের কোম্পানি উসমানিয়া গ্লাস লিমিটেড। প্রতিবেদন অনুযায়ী কোম্পানিটির লোকসান বেড়েছে। দ্বিতীয় প্রান্তিকে এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ৩.১৪ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে যার পরিমাণ ছিল ২.৬৯ টাকা। এছাড়া আলোচিত সময়ে কোম্পানির শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ১২.৩৩ টাকা (নেগেটিভ)। গত অর্থবছরের একই সময়ে যার পরিমাণ ছিল ২২.৩৩ টাকা।
এছাড়া শেয়ার প্রতি নেট অপারেটিং ক্যাশ ফ্লো (এনওসিএফপিএস) হয়েছে ৪.৪২ টাকা (নেগেটিভ)। গত অর্থবছরের একই সময়ে যার পরিমাণ ছিল ৩.৮১ টাকা।
ইউনাইটেড পাওয়ার
দ্বিতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত (জুলাই-ডিসেম্বর ১৬) আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বিদ্যুৎ ও জ্বালানী খাতের কোম্পানি ইউনাইটেড পাওয়ার লিমিটেড। প্রতিবেদন অনুযায়ী কোম্পানিটির ইপিএস বেড়েছে। দ্বিতীয় প্রান্তিকে এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৫.৮১ টাকা। গত অর্থবছরের একই সময়ে যার পরিমাণ ছিল ৫.৩৮ টাকা। কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ৩৫.৫২ টাকা। গত অর্থবছরের একই সময়ে যার পরিমাণ ছিল ৩৪.২২ টাকা।
গত তিন মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর ১৬) এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২.৯৭ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে আয় ছিল ২.৮২ টাকা।
ঢাকা ইলেক্ট্রিক সাপ্লাই কোম্পানি লিমিটেড
দ্বিতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত (জুলাই-ডিসেম্বর ১৬) আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বিদ্যুৎ ও জ্বালানী খাতের কোম্পানি ঢাকা ইলেক্ট্রিক সাপ্লাই কোম্পানি লিমিটেড(ডেসকো)। প্রতিবেদন অনুযায়ী কোম্পানিটির ইপিএস কমেছে। দ্বিতীয় প্রান্তিকে এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১.৩২ টাকা। গত অর্থবছরের একই সময়ে যার পরিমাণ ছিল ১.৩৬ টাকা। কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ৩৮.৫৯ টাকা এবং নেট অপারেটিং ক্যাশ ফ্লো (এনওসিএফএস) হয়েছে ০.৭২ টাকা (নেগেটিভ)। গত অর্থবছরের একই সময়ে যার পরিমাণ ছিল ৩৭.৮৩ টাকা এবং ২.০৭ টাকা।।
গত তিন মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর ১৬) এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৭৫ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে আয় ছিল ০.৬৮ টাকা।
যমুনা অয়েল
দ্বিতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত (জুলাই-ডিসেম্বর ১৬) আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বিদ্যুৎ ও জ্বালানী খাতের কোম্পানি যমুনা অয়েল কোম্পানি লিমিটেড। প্রতিবেদন অনুযায়ী কোম্পানিটির ইপিএস বেড়েছে। দ্বিতীয় প্রান্তিকে এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১২.৪৬ টাকা। গত অর্থবছরের একই সময়ে যার পরিমাণ ছিল ৮.৩৯ টাকা। কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ১৬৭.৯৬ টাকা এবং নেট অপারেটিং ক্যাশ ফ্লো (এনওসিএফএস) হয়েছে ৪২.৮৯ টাকা (নেগেটিভ)। গত অর্থবছরের একই সময়ে যার পরিমাণ ছিল ১৩৮.৪৬ টাকা এবং ৪৯.৯১ টাকা।।
গত তিন মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর ১৬) এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৬.০৩ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে আয় ছিল ৩.০৯ টাকা।
ইফাদ অটোস: দ্বিতীয় প্রান্তিকে(জুন-ডিসেম্বর’১৬) ইফাদ অটোসের শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩.০৪ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে ইপিএস ছিল ২.৬৫ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানির ইপিএস বেড়েছে ০.৩৯ টাকা বা ১৪.৭১ শতাংশ।
এছাড়া আলোচিত সময়ে কোম্পানির শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ৮২.৪৭ টাকা।
এদিকে, গত তিন মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর‘১৬) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২.০ ৫ টাকা। এর আগের বছরের একই সময়ে ছিল ১.৪০ টাকা।
কেয়া কসমেটিকস: প্রথম প্রান্তিকে (জুলাই–সেপ্টেম্বর’১৬) কেয়া কসমেটিক্সের শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৬৩ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) হয়েছে ১৬.৪০ টাকা। যা এর আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ০.৬১ টাকা এবং এনএভিপিএস ছিল ১৭.২৯ টাকা। এছাড়া শেয়ার প্রতি নেট অপারেটিং ক্যাশ ফ্লো (এনওসিএফপিএস) দাঁড়িয়েছে ০.১৮ টাকা। গত অর্থবছরের একই সময়ে এনওসিএফপিএস ছিল ০.৩৩ টাকা (নেগেটিভ)।
শাশা ডেনিমস: অন্তর্বর্তীকালীন ডিভিডেন্ড ঘোষণা করেছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বস্ত্রখাতের খাতের কোম্পানি শাশা ডেনিমস লিমিটেড। কোম্পানিটি বিনিয়োগকারীদের জন্য ১২.৫০ শতাংশ অন্তর্বর্তীকালীন ক্যাশ ডিভিডেন্ড ঘোষণা করেছে।
উল্লেখ্য, অন্তর্বর্তীকালীন ডিভিডেন্ড সংক্রান্ত রেকর্ড ১৪ ফেব্রুয়ারি নির্ধারণ করা হয়েছে।
এদিকে কোম্পানিটির জুলাই-ডিসেম্বর, ২০১৬ সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২.৬৩ টাকা। গত বছরের একই সময়ে যার পরিমাণ ছিল ২৩.৪৯ টাকা।
৩১ ডিসেম্বর, ২০১৬ শেষে কোম্পানির শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদমূল্য (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ৪৫.৯৯ টাকা। এর আগের বছরের একই সময়ে যার পরিমাণ ছিল ৪২.৩৫ টাকা। এছাড়া কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নেট অপারেটিং ক্যাশ ফ্লো (এসওসিএফপিএস) দাঁড়িয়েছে ১.১৪ টাকা। গত অর্থবছরের একই সময়ে যার পরিমাণ ছিল ২.৬৩ টাকা।
বার্জার পেইন্ট: অন্তর্বর্তীকালীন ডিভিডেন্ড ঘোষণা করেছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বিবিধ খাতের কোম্পানি বার্জার পেইন্টস লিমিটেড। কোম্পানিটি ১২ মাসের জন্য সাধারণ বিনিয়োগকারীদের ১৭৫ শতাংশ অন্তর্বর্তীকালীন ক্যাশ ডিভিডেন্ড ঘোষণা করেছে। এছাড়া কোম্পানিটির জানুয়ারি-ডিসেম্বর, ২০১৬ সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৮২.১৭ টাকা। গত বছরের একই সময়ে যার পরিমাণ ছিল ৬৪.৩৭ টাকা।
সর্বশেষ ৩ মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর, ২০১৬) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ১৯.৬৬ টাকা। এর আগের বছরের একই সময়ে যার পরিমাণ ছিল ১৯.০৩ টাকা।
৩১ ডিসেম্বর, ২০১৬ শেষে কোম্পানির শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদমূল্য (এনএভি) দাড়িয়েছে ২৪১.৫৯ টাকা। এর আগের বছরের একই সময়ে যার পরিমাণ ছিল ১৮৬.৪২ টাকা। এছাড়া কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নেট অপারেটিং ক্যাশ ফ্লো (এসওসিএফপিএস) দাঁড়িয়েছে ১০০.৭৫ টাকা। গত অর্থবছরের একই সময়ে যার পরিমাণ ছিল ৯২.৯০ টাকা।
উল্লেখ্য, ফিন্যান্সিয়াল অ্যাক্ট, ২০১৬ এর আদলে কোম্পানিটির হিসাব বছর মার্চ ক্লোজিং করা হয়েছে। যে কারণে জানুয়ারি ২০১৬ থেকে ডিসেম্বর ২০১৬ পর্যন্ত এই ১২ মাসের অন্তবর্তীকালীন ডিভিডেন্ড ঘোষণা করা হয়েছে। সামনে কোম্পানিটির ১৫ মাসের ক্লোজিং হবে। তখন জানুয়ারি ২০১৬ থেকে মার্চ ২০১৭ পর্যন্ত হিসাব বছরের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশের পাশাপাশি চূড়ান্ত ডিভিডেন্ড দেবে বার্জার পেইন্টস।
পাওয়ার গ্রীড: দ্বিতীয় প্রান্তিকে পাওয়ার গ্রীডের শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১.৭৩ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে ইপিএস ছিল ১.৩০ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানির ইপিএস বেড়েছে ০.৪৩ টাকা বা ৩৩.০৭ শতাংশ।
এছাড়া আলোচিত সময়ে কোম্পানির শেয়ার প্রতি কার্যকারী নগদ প্রবাহের পরিমাণ হয়েছে (এনওসিএফপিএস) ৭.৭৫ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ৮২.৪৭ টাকা। যা আগের বছর একই সময় ছিল এনওসিএফপিএস ছিল ৪.৭৬ টাকা এবং এনএভিপিএস ছিল ৭২.৫৭ টাকা।
ন্যাশনাল পলিমার: দ্বিতীয় প্রান্তিকে ন্যাশনাল পরিমারের শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১.৮১ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে ইপিএস ছিল ১.৩৭ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানির ইপিএস বেড়েছে ০.৪৪ টাকা বা ২৪.৩০ শতাংশ।
এছাড়া আলোচিত সময়ে কোম্পানির শেয়ার প্রতি কার্যকারী নগদ প্রবাহের পরিমাণ হয়েছে (এনওসিএফপিএস) ৯.০৮ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ৫৯.৬৭ টাকা। যা আগের বছর একইসময় ছিল এনওসিএফপিএস ছিল ৩.৭৮ টাকা এবং এনএভিপিএস ছিল ৫৬.১৭ টাকা।
এদিকে, গত তিন মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৬) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১.২৫ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে ইপিএস ছিল ০.৭৭ টাকা।
নর্দার্ণ জুট ম্যানুফ্যাকচারিং লিমিটেড: দ্বিতীয় প্রান্তিকে নর্দার্ণ জুটের শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ৪.২৩ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ০.৬৫ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানিটির মুনাফা কমেছে।
এছাড়া আলোচিত সময়ে কোম্পানির শেয়ার প্রতি কার্যকারী নগদ প্রবাহের পরিমাণ হয়েছে (এনওসিএফপিএস) ৭৮.০৫ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ৮১.২০ টাকা। যা আগের বছর একইসময় ছিল এনওসিএফপিএস ছিল ১৩.৫৬ টাকা এবং এনএভিপিএস ছিল ৮৫.৯৪ টাকা।
এদিকে, গত তিন মাসে অর্থাৎ( অক্টোবর-ডিসেম্বর১৬) পর্যন্ত কোম্পানির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ১.১৮ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে লোকসান ছিল ০.৩৮ টাকা।
দি ইবনে সিনা লিমিটেড: দ্বিতীয় প্রান্তিকে ইবনে সিনার শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৫.৬২ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে ইপিএস ছিল ৪.৮০ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানির ইপিএস বেড়েছে ০.৮২ টাকা বা ১৭.০৮ শতাংশ।
এছাড়া আলোচিত সময়ে কোম্পানির শেয়ার প্রতি কার্যকারী নগদ প্রবাহের পরিমাণ হয়েছে (এনওসিএফপিএস) ৩.২২ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ৩৮.৪০ টাকা। যা আগের বছর একইসময় ছিল এনওসিএফপিএস ছিল ৬.৪০ টাকা এবং এনএভিপিএস ছিল ৩৩.৬৭ টাকা।
ফান্ড:
এশিয়ান টাইগার সন্ধানলী লাইফ গ্রোথ ফান্ডের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (জুলাই-ডিসেম্বর’১৬) ইউনিট প্রতি আয় (ইপিইউ) হয়েছে ০.৪০ টাকা এবং ইউনিট প্রতি কার্যকরী নগদ প্রবাহের পরিমাণ (এনওসিএফপিইউ) হয়েছে ০.৪১ টাকা। যা আগের বছর একই সময় ইপিইউ ছিল ০.৯৬ টাকা এবং এনওসিএফপিইউ ছিল ০.৮২ টাকা।আর বাজার মূল্য অনুযায়ী ফান্ডটির ৩১ ডিসেম্বর, ২০১৬ পর্যন্ত ইউনিট প্রতি সম্পদ হয়েছে ১২.৪৩ টাকা যা ৩০ মার্চ, ২০১৬ পর্যন্ত ছিল ১২.৯৯ টাকা এবং ক্রয়মূল্য অনুযায়ী ৩১ ডিসেম্বর, ২০১৬ পর্যন্ত এনএভি হয়েছে ১১.৭৮ টাকা যা ৩০ জুন ২০১৬ পর্যন্ত ছিল ১২.৬৮ টাকা।
এছাড়া গত তিন মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৫) ফান্ডটির ইউনিট প্রতি আয় (ইপিইউ) হয়েছে ০.৩৯ টাকা। যা আগের বছর একই সময় ছিল ০.১৯ টাকা।
এসইএমএল লেকচার ইক্যুইটি ফান্ডের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (জুলাই-ডিসেম্বর’১৬) ইউনিট প্রতি আয় (ইপিইউ) হয়েছে ০.১১ টাকা এবং ইউনিট প্রতি কার্যকরী নগদ প্রবাহের পরিমাণ (এনওসিএফপিইউ) হয়েছে ১.০৫ টাকা (নেগেটিভ)।
আর বাজার মূল্য অনুযায়ী ফান্ডটির ৩১ ডিসেম্বর, ২০১৬ পর্যন্ত ইউনিট প্রতি সম্পদ হয়েছে ১০.১৮ টাকা যা ৩০ জুন ২০১৬ পর্যন্ত ছিল ১০.৩২ টাকা এবং ক্রয়মূল্য অনুযায়ী ৩১ ডিসেম্বর ২০১৬ পর্যন্ত এনএভি হয়েছে ১০.৪১ টাকা যা ৩০ জুন ২০১৬ পর্যন্ত ছিল ১০.৩২ টাকা।
এছাড়া গত তিন মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৫) ফান্ডটির ইউনিট প্রতি আয় (ইপিইউ) হয়েছে ০.০১ টাকা।
এমবিএল ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড: তৃতীয় প্রান্তিকে (এপ্রিল-ডিসেম্বর’১৬) এ ফান্ডের ইউনিট প্রতি আয় (ইপিইউ) হয়েছে ০.১৭৪৯ টাকা এবং ইউনিট প্রতি কার্যকরী নগদ প্রবাহের পরিমাণ (এনওসিএফপিইউ) হয়েছে ০.৪০ টাকা (নেগেটিভ)। যা আগের বছর একই সময় ইপিইউ ছিল ১.৬২০৯ টাকা এবং এনওসিএফপিইউ হয়েছে ০.৩৯ টাকা।
আর বাজার মূল্য অনুযায়ী ফান্ডটির ৩১ ডিসেম্বর, ২০১৬ পর্যন্ত ইউনিট প্রতি সম্পদ হয়েছে ১০.৮৭ টাকা যা ৩১ মার্চ, ২০১৬ পর্যন্ত ছিলো ১১.০৩ টাকা এবং ক্রয়মূল্য অনুযায়ী ৩১ ডিসেম্বর, ২০১৬ পর্যন্ত এনএভি হয়েছে ১১.২১ টাকা যা ৩১ মার্চ ২০১৬ পর্যন্ত ছিলো ১১.৩৯ টাকা।
এছাড়া গত তিন মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৫) ফান্ডটির ইউনিট প্রতি আয় (ইপিইউ) হয়েছে ০.১০৯৮ টাকা। যা আগের বছর একই সময় ছিল ০.০৫২৬ টাকা।
এআইবিএল ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড: তৃতীয় প্রান্তিকে (এপ্রিল-ডিসেম্বর’১৬) এ ফান্ডের ইউনিট প্রতি আয় (ইপিইউ) হয়েছে ০.০২১৭ টাকা এবং ইউনিট প্রতি কার্যকরী নগদ প্রবাহের পরিমাণ (এনওসিএফপিইউ) হয়েছে ০.০৮ টাকা (নেগেটিভ)। যা আগের বছর একই সময় ইপিইউ ছিল ১.৫৩৯৫ টাকা এবং এনওসিএফপিইউ হয়েছে ০.৪৯ টাকা।
আর বাজার মূল্য অনুযায়ী ফান্ডটির ৩১ ডিসেম্বর, ২০১৬ পর্যন্ত ইউনিট প্রতি সম্পদ হয়েছে ১০.৯৩ টাকা যা ৩১ মার্চ, ২০১৬ পর্যন্ত ছিলো ১১.৫২ টাকা এবং ক্রয়মূল্য অনুযায়ী ৩১ ডিসেম্বর, ২০১৬ পর্যন্ত এনএভি হয়েছে ১১.২৪ টাকা যা ৩১ মার্চ ২০১৬ পর্যন্ত ছিলো ১১.৬১ টাকা।
এছাড়া গত তিন মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৫) ফান্ডটির ইউনিট প্রতি আয় (ইপিইউ) হয়েছে ০.০৩৪৩ টাকা। যা আগের বছর একই সময় ছিল ০.১০৮৩ টাকা।
রিলায়েন্স ওয়ান: দ্বিতীয় প্রান্তিকে (জুলাই-ডিসেম্বর’১৬) এ ফান্ডের ইউনিট প্রতি আয় (ইপিইউ) হয়েছে ০.৩৭ টাকা এবং ইউনিট প্রতি কার্যকরী নগদ প্রবাহের পরিমাণ (এনওসিএফপিইউ) হয়েছে ০.২৪ টাকা। যা আগের বছর একই সময় ইপিইউ ছিল ০.১২ টাকা এবং এনওসিএফপিইউ হয়েছে ০.১৭ টাকা।
আর বাজার মূল্য অনুযায়ী ফান্ডটির ৩১ ডিসেম্বর, ২০১৬ পর্যন্ত ইউনিট প্রতি সম্পদ হয়েছে ১২.৬৯ টাকা যা ৩০ জুন, ২০১৬ পর্যন্ত ছিলো ১২.০৬ টাকা এবং ক্রয়মূল্য অনুযায়ী ৩১ ডিসেম্বর, ২০১৬ পর্যন্ত এনএভি হয়েছে ১১.০১ টাকা যা ৩০ জুন ২০১৬ পর্যন্ত ছিলো ১১.৬৫ টাকা।
এছাড়া গত তিন মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৫) ফান্ডটির ইউনিট প্রতি আয় (ইপিইউ) হয়েছে ০.২৯ টাকা। যা আগের বছর একই সময় ছিল ০.০৩ টাকা।
গ্রীন ডেল্টা মিউচ্যুয়াল ফান্ড: দ্বিতীয় প্রান্তিকে (জুলাই-ডিসেম্বর’১৬) এ ফান্ডের ইউনিট প্রতি আয় (ইপিইউ) হয়েছে ০.১০৫ টাকা (নেগেটিভ) এবং ইউনিট প্রতি কার্যকরী নগদ প্রবাহের পরিমাণ (এনওসিএফপিইউ) হয়েছে ০.৫৭ টাকা (নেগেটিভ)। যা আগের বছর একই সময় ইপিইউ ছিল ০.৩০৩ টাকা এবং এনওসিএফপিইউ হয়েছে ০.৯৫ টাকা।
আর বাজার মূল্য অনুযায়ী ফান্ডটির ৩১ ডিসেম্বর, ২০১৬ পর্যন্ত ইউনিট প্রতি সম্পদ হয়েছে ১০.৫৮ টাকা যা ৩০ জুন, ২০১৬ পর্যন্ত ছিলো ১০.৬৬ টাকা এবং ক্রয়মূল্য অনুযায়ী ৩১ ডিসেম্বর, ২০১৬ পর্যন্ত এনএভি হয়েছে ১১.০২ টাকা যা ৩০ জুন ২০১৬ পর্যন্ত ছিলো ১০.৬৩ টাকা।
এছাড়া গত তিন মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৫) ফান্ডটির ইউনিট প্রতি আয় (ইপিইউ) হয়েছে ০.০২৩৮ টাকা। যা আগের বছর একই সময় ছিল ০.২০২ টাকা (নেগেটিভ)।
ডিবিএইচ ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড: দ্বিতীয় প্রান্তিকে (জুলাই-ডিসেম্বর’১৬) এ ফান্ডের ইউনিট প্রতি আয় (ইপিইউ) হয়েছে ০.০৭৭৫ টাকা (নেগেটিভ) এবং ইউনিট প্রতি কার্যকরী নগদ প্রবাহের পরিমাণ (এনওসিএফপিইউ) হয়েছে ০.৪০ টাকা(নেগেটিভ)। যা আগের বছর একই সময় ইপিইউ ছিল ০.২৫৮৬ টাকা এবং এনওসিএফপিইউ হয়েছে ০.০১ টাকা (নেগেটিভ)।
আর বাজার মূল্য অনুযায়ী ফান্ডটির ৩১ ডিসেম্বর, ২০১৬ পর্যন্ত ইউনিট প্রতি সম্পদ (এনএভি) হয়েছে ১০.৫২ টাকা যা ৩০ জুন, ২০১৬ পর্যন্ত ছিলো ১০.৬০ টাকা এবং ক্রয়মূল্য অনুযায়ী ৩১ ডিসেম্বর, ২০১৬ পর্যন্ত এনএভি হয়েছে ১০.০৩ টাকা যা ৩০ জুন ২০১৬ পর্যন্ত ছিলো ১০.৮৩ টাকা।
এছাড়া গত তিন মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৫) ফান্ডটির ইউনিট প্রতি আয় (ইপিইউ) হয়েছে ০.০৩৭ টাকা। যা আগের বছর একই সময় ছিল ০.২২১৬ টাকা (নেগেটিভ)।
এলআর গ্লোবাল মিউচ্যুয়াল ফান্ড ওয়ান: প্রথম প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৬) এ ফান্ডের ইউনিট প্রতি আয় (ইপিইউ) ০.০৫৪৮ টাকা এবং ইউনিট প্রতি কার্যকরী নগদ প্রবাহের পরিমাণ (এনওসিএফপিইউ) হয়েছে ০.৪২ টাকা (নেগেটিভ)। যা আগের বছর একই সময় ইপিইউ ছিল ০.২০৮৩ (নেগেটিভ) এবং এনওসিএফপিইউ ০.১৬ টাকা।
আর বাজার মূল্য অনুযায়ী ফান্ডটির ৩১ ডিসেম্বর, ২০১৬ পর্যন্ত ইউনিট প্রতি সম্পদ হয়েছে ১০.৩১ টাকা যা ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০১৬ পর্যন্ত ছিলো ১০.৫৬ টাকা এবং ক্রয়মূল্য অনুযায়ী ৩১ ডিসেম্বর, ২০১৬ পর্যন্ত এনএভি হয়েছে ৯.৯৮ টাকা যা ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০১৬ পর্যন্ত ছিলো ১০.৫৪ টাকা।
ভ্যানগার্ড এএমএল বিডি ফাইন্যান্স মিউচ্যুয়াল ফান্ড ওয়ান: প্রথম প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৬) এ ফান্ডের ইউনিট প্রতি আয় (ইপিইউ) ০.০৮ টাকা এবং ইউনিট প্রতি কার্যকরী নগদ প্রবাহের পরিমাণ (এনওসিএফপিইউ) হয়েছে ০.১০ টাকা।
আর বাজার মূল্য অনুযায়ী ফান্ডটির ৩১ ডিসেম্বর, ২০১৬ পর্যন্ত ইউনিট প্রতি সম্পদ হয়েছে ১০.৭৫ টাকা যা ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০১৬ পর্যন্ত ছিলো ১১.১৭ টাকা এবং ক্রয়মূল্য অনুযায়ী ৩১ ডিসেম্বর, ২০১৬ পর্যন্ত এনএভি হয়েছে ১১.৬১ টাকা যা ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০১৬ পর্যন্ত ছিলো ১১.২৮ টাকা।
এনএলআই ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড: দ্বিতীয় প্রান্তিকে এ ফান্ডের ইউনিট প্রতি আয় (ইপিইউ) হয়েছে ০.৮৫ টাকা, ইউনিট প্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভি)হয়েছে ১৪.২৬ টাকা এবং ইউনিট প্রতি কার্যকরী নগদ প্রবাহের পরিমাণ (এনওসিএফপিইউ) হয়েছে ০.৯৭ টাকা।
এদিকে, গত তিন মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৬) ফান্ডটির ইউনিট প্রতি আয় (ইপিইউ) হয়েছে ০.৪৬ টাকা।
সাউথইস্ট ব্যাংক ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড: দ্বিতীয় প্রান্তিকে এ ফান্ডের ইউনিট প্রতি আয় (ইপিইউ) হয়েছে ০.৭৬ টাকা, ইউনিট প্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভি) হয়েছে ১৩.৩৬ টাকা এবং ইউনিট প্রতি কার্যকরী নগদ প্রবাহের পরিমাণ (এনওসিএফপিইউ) হয়েছে ০.৯২ টাকা।
এদিকে, গত তিন মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৬) ফান্ডটির ইউনিট প্রতি আয় (ইপিইউ) হয়েছে ০.৪৬ টাকা।